ধর্ম ভিত্তিক রাজনীতি-ই ধ্বংস করে সমাজের শান্তি-শৃঙ্খলা। ভারত যা ভাবছে তা এক ধরণের অন্ধকারাচ্ছন্ন, ঘোলাটে, ধর্ম ভিত্তিক পক্ষপাতিত্ব মূলক রাজনীতি।
একটা দেশে তো হাজার রকমের ভাষা, শতাধিক সংস্কৃতি ও ধর্ম থাকবেই। তাহলে কেন দাঁড়ি-টুপিওয়ালাদের দিকে বাঁকা চোখে তাকান? এটা ইসলামের আদর্শ ও সৌন্দর্য। এটাই ইসলামের ধর্মীয় সংস্কৃতি।
ডাকসু নির্বাচনেও সনাতনধর্মাবলম্বী ছাত্রই ভিসির মুখোমুখি টেবিল চাপড়ে ছিলো। যা সামাজিক মাধ্যমে নিন্দার ঝড় তুলেছিলো। ঢাবির ইতিহাসে এমন হীন কাজ মুসলিম ছাত্র করেছে বলে জানা নেই।
আর আপনারা বলছেন, এদেশে সংখ্যালঘু নিরাপদ নয়। তাহলে অনিরাপদ সংখ্যালঘুদের এত সাহস আসে কোথা থেকে। অথচ ভারত থেকে প্রতিদিন মুসলমানের উপর অমানুষিক অত্যাচারে খবর মিডিয়ায় ভেসে উঠে। আর মিডিয়ার অন্তরালে না জানি আরও কতগুন বেশি নির্যাতন চলছে। এমনকি সীমান্তের কাটাতারও জানে কত শত ফেলানীর লাশ ঝুলেছে।
ধর্ম ভিত্তিক উস্কানি, সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা এ সমাজে কারা তৈরী করে আসছে তা সবারই জানা। এসব উস্কানি সমাজে অস্থিরতা বাড়ায়। অশান্তি ছাড়া আর কিছুই কপালে জোটেনা।
ধর্ম যদি ঐশ্বরিক হয়, তবে মানুষ হয়ে কেন এত ঠেলাঠেলি। মুসলমানদের ধর্মগ্রন্থ কি শুধু মাত্র ইন্ডিয়ান প্রেসেই ছাপা হয় নাকি? নাকি মুসলিম নিধন কর্মসূচি নতুন মোড়কে উন্মোচিত হতে যাচ্ছে। যেমন করছে ইসরাইল/আমেরিকা। এদের পতনও সুনিশ্চিত।
#মানুষ পৃথিবীর সবচাইতে বর্বর, অসভ্য জীব।
যারা গলায় টাই পরে শুধু ধ্বংসের আয়োজনে ব্যস্ত।
হর্ষ বর্ধনের অগ্রিম উস্কানিতে এক ভয়াবহ বার্তা লুকিয়ে রয়েছে। যা রাজনীতির মাঠে গুটি হিসেবে ব্যবহার হতে-ই পারে।
বাংলাদেশ নিয়ে এতো টেনশনের কি আছে?
ওহ এখানে তো ফ্রি-তে অনেক কিছুই পাওয়া যায় তাই না❗ বিশাল এক ধামাকা অফারে এদেশ অনেক কিছুই দেয় তাই তো❗
অন্যান্য পার্শ্ববর্তী দেশগুলো শুধু কাচকলা আর কচু দেয়। আর বাংলাদেশের কথা মনে পরলেই জ্বিভে জল চলে আসে, ইচ্ছে হয় একটু চেটে যাই। আহারে…চাটতে চাটতে একেবারে চর্বি জমে গেছে।