৫ আগষ্ট ২০২৪ পরবর্তী সময়ে যারা ভারতে প্রবেশ করেছেন তাদের বেশিরভাগই কোন পাসপোর্ট/ভিসা ছাড়াই দেশটিতে প্রবেশ করেছেন। পরবর্তীতে দেশটির অভিবাসন সংস্থার সহায়তায় গুরুত্বপূর্ণ নেতাদের একাংশ ভারত ছেড়ে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে গমন করেন। এই বিশেষ সুবিধা তাদেরকেই দেয়া হয় যারা ভারতের কাছে গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত।
ভিসা ছাড়া অবৈধপথে ভারতে প্রবেশ করে, পরবর্তীতে ভারত ছেড়ে অন্যদেশে যাওয়া বেশ সহজ বিষয় নয়। যদিও আপনার কাছে নিজ পাসপোর্ট থাকে, তারপরও ভারত ত্যাগ করতে হলে দেশটির ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ দেখতে চাইবে আপনি কবে-কিভাবে দেশটিতে প্রবেশ করেছেন। কোন ভিসা না থাকলে এবং প্রবেশের কোন রেকর্ড না থাকলে তখনই আপনাকে আটক হতে হবে। তবে দেশটির বিশেষ সংস্থার আশীর্বাদ থাকলে সেটা অন্য ব্যাপার। তখন আপনি অবৈধ পথে ভারতে ঢুকে, নিজ পাসপোর্ট ব্যবহার করে ভারত থেকে থাইল্যান্ডেও যেতে পারেন। আর থাইল্যান্ড হতে ফ্রান্স। এবং এমন অনেকেই আছেন যারা এমন সহায়তা পেয়েছেন।
যেসকল ব্যক্তি বিশেষ, দিনের পর দিন বাংলাদেশে ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা র’ এর আগ্রাসী ভূমিকার কথা চটকিয়ে মুখে ফেনা তুলে ফেলেছে, তাদেরকে কখনো ওই র’ এর কোন সদস্য বা কর্মকর্তার ছবি অথবা বিস্তারিত পরিচয় প্রকাশ করতে দেখবেন না। বরং যখনই এদের কার্যক্রমের মুখোশ উন্মোচন হওয়ার অবস্থা হয় তখন তারা হামলে পড়ে যে কিভাবে ড্যামেজ কন্ট্রোল করা যায়।
সম্প্রতি নর্দমা প্রেমি কুখ্যাত একটি নর্দমার কীট, বলার চেষ্টা করছে পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্র হতে অনুপ্রবেশকারী আততায়ীদের সাথে কার্যক্রম নিষিদ্ধ সংগঠনের আততায়ীর কোন সম্পর্ক নাই। সে যেহেতু সর্বদা পশ্চাৎপদ দিয়েই আলাপ তুলে, তার ভাষ্য হইলো ওসমান হাদীকে হত্যার উদ্দেশ্যে আক্রমণ করা খুনে চক্রকে নাকি আড়াল করার চেষ্টা করা হচ্ছে।
যারা ৪৫ হাজার নেতা-কর্মীকে তাদের দেশে আশ্রয় দিয়েছে, যাদের দেশ জাল টাকা আর অস্ত্র ঢুকিয়ে বাংলাদেশের পরিস্থিতির চৌদ্দটা বাজানোর সকল আয়োজন গ্রহণ করছে, যারা আততায়ী প্রবেশ করিয়ে নির্বাচনের আগে চরম সংকটময় পরিস্থিতি সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে, তাদের কার্যক্রম স্বীকার করে নিতে নর্দমা কীটটির এত কষ্ট হচ্ছে কেন? ছবিতে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশকারী আততায়ীদের নেতৃত্বে থাকা গৌতম কুমার শীল।
ইসরায়েলের লিকুদ পার্টির মেনদি সাফাদির সাথে পশ্চিমবঙ্গ শিব সেনার সাধারণ সম্পাদক প্রদীপ ঘোষ (যিনি ভারতের বিশেষ একটি সংস্থার হয়ে বাংলাদেশে তাদের রাজনৈতিক আদর্শের বিস্তার নিয়ে কাজ করেন)।
এবং সুশান্ত কেশরি সুমন/সুব্রত সুমন, যিনি Indian Importers Chambers of Commerce and Industries (IICCI) এর কভারে বাংলাদেশে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা R&AW এর হয়ে বেশ কিছুদিন কাজ করেছেন। একই ব্যক্তি গত ১৫ জানুয়ারি ২০২৫ কলকাতার পার্ক হোটেলে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, অসীম কুমার উকিল, অপু উকিল, ইসমাইল হোসেন চৌধুরি সম্রাট, নুরুন্নবী চৌধুরী শাওনের সাথে স্বশরীরে একটি সভায় অংশগ্রহণ করেন।
সারাক্ষণ ডেস্ক 






















