ঢাকা ১১:১৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০১ অক্টোবর ২০২৫, ১৬ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ:
নেপথ্যে ১০ কোটি টাকার নিয়োগ বাণিজ্য: প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরে হাইকোর্টের আপীল বিভাগের নির্দেশনা অমান্য করে ৫৪ জন কর্মচারি নিয়োগ, আরো প্রায় ৬০০জনের নিয়োগ চুড়ান্ত!  রাজৈরের বিভিন্ন পূজা মন্ডপ পরিদর্শন করেন কৃষক দল ও পূজা উদযাপন ফ্রন্টের নেতৃবৃন্দ। ফরিদপুরের ট্রাক চাপায় এক যুবকের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে।  মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছেন তোফায়েল আহমেদ। জরুরি ভর্তি করা হল হাসপাতালে। বহু বছর সেনাবাহিনীর থাবায় মুখোশ উন্মোচন হলো মাদক ব্যবসায়ী কাশেম ওরফে ফেন্সি কাসেমের। শেরপুরে দলিত নারীদের মুষ্টির চালে “দুর্গা পূজা”। “গীতার আলো ঘরে ঘরে জ্বালো” এ শ্লোগানে মুখরিত মাদারীপুর। মনের মাধুরী মিশিয়ে সাজাচ্ছে দেবী দুর্গাকে।মন্ডপে মন্ডপে চলছে মা’কে বরণের প্রস্তুতি। এক রাতের রক্তগাথা: শাপলা চত্বরে নৃশংসতার ১২ বছর। বিসিআইসি: খাদ্য নিরাপত্তা ও শিল্পায়নের অগ্রগামী প্রতিষ্ঠান।

যেসব অভ্যাস শিশুদের সারাদিন উৎফুল্ল রাখবে

শিশুরা অত্যন্ত অনুকরণপ্রিয় হয়। তাই শিশুদের কিছু শেখাতে চাইলে ছোট থেকেই অভ্যাস তৈরি করার চেষ্টা করুন। চেষ্টা করবেন শিশুদের এমন অভ্যাস তৈরি করতে যেন ব্যক্তিজীবনের পাশাপাশি বাইরে গেলে বা স্কুলেও সাহায্য করবে। সকালে শিশুদের এই অভ্যাসগুলো তৈরি করলে তারা বিদ্যালয়েও মনোযোগী হতে পারবে। জেনে নিন এমন কিছু অভ্যাস-

১, সকালে উঠে পানি পান করলে শরীর পানিশূন্যতা দূর হয়, মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ে এবং সতর্কতা বাড়ায়। এতে সারাদিন স্কুলে থাকলেও শিশুরা উৎফুল্ল থাকে। তাই, সকালে উঠেই শিশুদের পানি পান করার অভ্যাস করুন।

২. সকালে উঠে স্কুলে যাওয়ার আগে স্কুলের পড়া রিভিশন করে নেওয়া উচিত। এতে স্মৃতিশক্তি ঝালাই করে নেওয়া হয়। বিদ্যালয়ের পাঠ শিশু আরও ভালোভাবে মনে রাখতে পারে।

৩. বর্তমান সময়ে শিশুরাও মোবাইল, কম্পিউটার, টিভিসহ নানান ডিভাইসের সান্নিধে্য আসে। তাদের একেবারে দূরে রাখা প্রায় অসম্ভব। তবে খুব কম সময় তাদের এইসব ডিভাইস ব্যবহার করতে দিন। বেশি সময় এইসব যন্ত্র ব্যবহার করলে শিশুদের মস্তিষ্ক ক্ষতিগ্রস্থ হয়। পরিষ্কার, মনোযোগী এবং শান্ত স্বভার তৈরি করতে চাইলে শিশুদের নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করুন।

৪. ভোরে ঘুম থেকে ওঠা যেকোনো বয়সের মানুষের জন্য ই অত্যন্ত সুফলদায়ক। এতে তাদের সময়ের কাজ সময়ে করার অভ্যাসও তৈরি হয়। খাওয়া এবং স্কুলে যাওয়ার সময়ও তাড়াহুড়া করতে হয়না।

৫. সকালে যে খাবার খাওয়া হয় সেটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সারাদিন উৎফুল্ল থাকতে চাইলে অবশ্যই তাজা এবং পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। যেমন আমিষ, ফাইবার এবং উপকারী চর্বি।

৬. ব্যায়াম করা শরীর ভালো রাখার সবচেয়ে অত্যাবশ্যকীয় উপায়। সকালে উঠে একটু শরীর নড়াচড়া করলে রক্ত সঞ্চালন বাড়ে। এতে মস্তিষ্কে অক্সিজেনের সরবরাহ বাড়ে এবং শরীর ও মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বাড়ে। সারাদিন শিশু নতুন সব শিক্ষার জন্যও প্রস্তুত থাকতে পারে।

তথ্যসূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া

Tag :
About Author Information

জনপ্রিয় সংবাদ

নেপথ্যে ১০ কোটি টাকার নিয়োগ বাণিজ্য: প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরে হাইকোর্টের আপীল বিভাগের নির্দেশনা অমান্য করে ৫৪ জন কর্মচারি নিয়োগ, আরো প্রায় ৬০০জনের নিয়োগ চুড়ান্ত! 

যেসব অভ্যাস শিশুদের সারাদিন উৎফুল্ল রাখবে

আপডেট সময় : ০৭:৫০:০৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫

শিশুরা অত্যন্ত অনুকরণপ্রিয় হয়। তাই শিশুদের কিছু শেখাতে চাইলে ছোট থেকেই অভ্যাস তৈরি করার চেষ্টা করুন। চেষ্টা করবেন শিশুদের এমন অভ্যাস তৈরি করতে যেন ব্যক্তিজীবনের পাশাপাশি বাইরে গেলে বা স্কুলেও সাহায্য করবে। সকালে শিশুদের এই অভ্যাসগুলো তৈরি করলে তারা বিদ্যালয়েও মনোযোগী হতে পারবে। জেনে নিন এমন কিছু অভ্যাস-

১, সকালে উঠে পানি পান করলে শরীর পানিশূন্যতা দূর হয়, মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ে এবং সতর্কতা বাড়ায়। এতে সারাদিন স্কুলে থাকলেও শিশুরা উৎফুল্ল থাকে। তাই, সকালে উঠেই শিশুদের পানি পান করার অভ্যাস করুন।

২. সকালে উঠে স্কুলে যাওয়ার আগে স্কুলের পড়া রিভিশন করে নেওয়া উচিত। এতে স্মৃতিশক্তি ঝালাই করে নেওয়া হয়। বিদ্যালয়ের পাঠ শিশু আরও ভালোভাবে মনে রাখতে পারে।

৩. বর্তমান সময়ে শিশুরাও মোবাইল, কম্পিউটার, টিভিসহ নানান ডিভাইসের সান্নিধে্য আসে। তাদের একেবারে দূরে রাখা প্রায় অসম্ভব। তবে খুব কম সময় তাদের এইসব ডিভাইস ব্যবহার করতে দিন। বেশি সময় এইসব যন্ত্র ব্যবহার করলে শিশুদের মস্তিষ্ক ক্ষতিগ্রস্থ হয়। পরিষ্কার, মনোযোগী এবং শান্ত স্বভার তৈরি করতে চাইলে শিশুদের নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করুন।

৪. ভোরে ঘুম থেকে ওঠা যেকোনো বয়সের মানুষের জন্য ই অত্যন্ত সুফলদায়ক। এতে তাদের সময়ের কাজ সময়ে করার অভ্যাসও তৈরি হয়। খাওয়া এবং স্কুলে যাওয়ার সময়ও তাড়াহুড়া করতে হয়না।

৫. সকালে যে খাবার খাওয়া হয় সেটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সারাদিন উৎফুল্ল থাকতে চাইলে অবশ্যই তাজা এবং পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। যেমন আমিষ, ফাইবার এবং উপকারী চর্বি।

৬. ব্যায়াম করা শরীর ভালো রাখার সবচেয়ে অত্যাবশ্যকীয় উপায়। সকালে উঠে একটু শরীর নড়াচড়া করলে রক্ত সঞ্চালন বাড়ে। এতে মস্তিষ্কে অক্সিজেনের সরবরাহ বাড়ে এবং শরীর ও মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বাড়ে। সারাদিন শিশু নতুন সব শিক্ষার জন্যও প্রস্তুত থাকতে পারে।

তথ্যসূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া