বিশ্বব্যাপীক্যান্সারজনিতমৃত্যুরঅন্যতমপ্রধানকারণগ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনালক্যান্সার।পাকস্থলীরক্যান্সার, কোলনক্যান্সার, লিভারক্যান্সারএবংঅগ্ন্যাশয়েরক্যান্সারমূলতএইক্যাটাগরিরঅর্ন্তভুক্ত।তবেসঠিকখাদ্যাভ্যাসএবংজীবনধারারপছন্দেরমাধ্যমেগ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনালক্যান্সারপ্রতিরোধকরাযেতেপারে।
ভারতীয় চিকিৎসক লোহিত ইউ বলেন, ‘জিনগত কারণেও একজন জিআই ক্যান্সারে আক্রান্ত হতে পারে। তবে স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস এবং জীবনযাত্রার আচরণ বজায় রাখার মাধ্যমে এই ক্যান্সার বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই প্রতিরোধযোগ্য।’
ফাইবার: খাদ্যতালিকায় ফাইবারের সমৃদ্ধ খাবার, যেমন: শস্যজাত খাদ্য, ফলমূল এবং শাকসবজি আথিক্য থাকলে হজম ভালো হয় এবং পাচনতন্ত্র সুস্থ থাকে। উন্নত হজমশক্তি এবং নিয়মিত মলত্যাগের মাধ্যমে মানবদেহ উপকৃত হয় এবং কোলোরেক্টাল ক্যান্সারের ঝুঁকি হ্রাস পায়। ফাইবার দীর্ঘ সময় ধরে ক্ষতিকারক অন্ত্রের আস্তরণের বিষাক্ত পদার্থের সংস্পর্শকে বাধা দেয়। তাই ফাইবার ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে।
রেডমিট : গরুর মাংস, মহিষের মাংস, খাসির মাংস- এসব রেডমিট বা লাল মাংস হিসেবে পরিচিত। এসব খাবার উচ্চ মাত্রায় খাওয়া হলে কোলোরেক্টাল ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা বৃদ্ধি করে। উচ্চ তাপমাত্রায় রান্নার করলে এই মাংসে উপস্থিত কার্সিনোজেনিক নাইট্রেট এবং হেটেরোসাইক্লিক অ্যামাইন তৈরি হয়।