ঢাকা ০৩:০৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ০১ অক্টোবর ২০২৫, ১৬ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ:
পূজা দেখতে বেরিয়ে বাড়ি ফেরার পথে ধর্ষণের শিকার এক গারো কিশোরী। নেপথ্যে ১০ কোটি টাকার নিয়োগ বাণিজ্য: প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরে হাইকোর্টের আপীল বিভাগের নির্দেশনা অমান্য করে ৫৪ জন কর্মচারি নিয়োগ, আরো প্রায় ৬০০জনের নিয়োগ চুড়ান্ত!  রাজৈরের বিভিন্ন পূজা মন্ডপ পরিদর্শন করেন কৃষক দল ও পূজা উদযাপন ফ্রন্টের নেতৃবৃন্দ। ফরিদপুরের ট্রাক চাপায় এক যুবকের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে।  মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছেন তোফায়েল আহমেদ। জরুরি ভর্তি করা হল হাসপাতালে। বহু বছর সেনাবাহিনীর থাবায় মুখোশ উন্মোচন হলো মাদক ব্যবসায়ী কাশেম ওরফে ফেন্সি কাসেমের। শেরপুরে দলিত নারীদের মুষ্টির চালে “দুর্গা পূজা”। “গীতার আলো ঘরে ঘরে জ্বালো” এ শ্লোগানে মুখরিত মাদারীপুর। মনের মাধুরী মিশিয়ে সাজাচ্ছে দেবী দুর্গাকে।মন্ডপে মন্ডপে চলছে মা’কে বরণের প্রস্তুতি। এক রাতের রক্তগাথা: শাপলা চত্বরে নৃশংসতার ১২ বছর।

নিজের জন্য কবর খুঁড়ে অপেক্ষায় এক ব্যবসায়ী।

  • মোঃ লিমন আহমেদ
  • আপডেট সময় : ০৭:৫২:১৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • ৮৭ জন সংবাদটি পড়েছেন

 

ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার কচুবাড়ি-কৃষ্টপুর গ্রামের ধনাঢ্য ব্যবসায়ী ড. গোলাম আল ফারুক জীবিত থাকতেই খামারবাড়িতে নিজের জন্য কবর খুঁড়ে রেখেছেন।

 

মাটির তৈরি ছোট্ট ঘরের ভেতরে খুঁড়ে রাখা কবরের ওপর রয়েছে খাটিয়া, কোলবালিশ ও সাদা চাদর।

 

স্থানীয়দের ভাষ্য, মৃত্যুর কথা সর্বদা মনে রাখতে ও জীবনের ক্ষণস্থায়িত্ব উপলব্ধি করতে তিনি এ ব্যবস্থা করেছিলেন। অনেক সময় তিনি সেখানে শুয়েও বিশ্রাম নিতেন।

 

বর্তমানে দূরদূরান্ত থেকে অনেকে ছুটে আসছেন এই ব্যতিক্রমী ঘর দেখতে। কেউ ছবি তুলছেন, কেউ নীরবে দাঁড়িয়ে ভাবছেন— “মৃত্যু অনিবার্য, তাই অনেকে  মনে করছেন আগে থেকেই প্রস্তুতি নেয়াই বুদ্ধিমানের কাজ।”

তবে অনেকে এটা খারাপ নজর এ দেখছেন।

 

 

Tag :
About Author Information

GOURANGA BOSE

পূজা দেখতে বেরিয়ে বাড়ি ফেরার পথে ধর্ষণের শিকার এক গারো কিশোরী।

নিজের জন্য কবর খুঁড়ে অপেক্ষায় এক ব্যবসায়ী।

আপডেট সময় : ০৭:৫২:১৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫

 

ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার কচুবাড়ি-কৃষ্টপুর গ্রামের ধনাঢ্য ব্যবসায়ী ড. গোলাম আল ফারুক জীবিত থাকতেই খামারবাড়িতে নিজের জন্য কবর খুঁড়ে রেখেছেন।

 

মাটির তৈরি ছোট্ট ঘরের ভেতরে খুঁড়ে রাখা কবরের ওপর রয়েছে খাটিয়া, কোলবালিশ ও সাদা চাদর।

 

স্থানীয়দের ভাষ্য, মৃত্যুর কথা সর্বদা মনে রাখতে ও জীবনের ক্ষণস্থায়িত্ব উপলব্ধি করতে তিনি এ ব্যবস্থা করেছিলেন। অনেক সময় তিনি সেখানে শুয়েও বিশ্রাম নিতেন।

 

বর্তমানে দূরদূরান্ত থেকে অনেকে ছুটে আসছেন এই ব্যতিক্রমী ঘর দেখতে। কেউ ছবি তুলছেন, কেউ নীরবে দাঁড়িয়ে ভাবছেন— “মৃত্যু অনিবার্য, তাই অনেকে  মনে করছেন আগে থেকেই প্রস্তুতি নেয়াই বুদ্ধিমানের কাজ।”

তবে অনেকে এটা খারাপ নজর এ দেখছেন।