ঢাকা ০৬:৫৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ:
মাগুরা ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে গোপন টেন্ডারে ৫০ লাখ টাকা আত্মসাৎ । পূর্ণ যৌবনা কুমার নদী এখন জৌলুস হারিয়ে মৃত প্রায় নদীতে রূপ নিয়েছে। মাদারীপুরে নবাগত পুলিশ সুপার ও সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত। প্রকাশ্য দিবালোকে খুলনা আদালত চত্বরে গুলি করে দুইজনকে হত্যা। মাদারীপুরের রাজৈরে ১০ম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের কর্মবিরতি পালন। মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলা বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের উদ্যোগে তিনবারের প্রধানমন্ত্রী আপোষহীন নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও মোনাজাত অনুষ্ঠিত। তিনবারের প্রধানমন্ত্রী গণতন্ত্রের মা দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় বাংলাদেশ পূজা উদযাপন ফ্রন্ট কেন্দ্রীয় কমিটির উদ্যোগে প্রার্থনা সভা অনুষ্ঠিত। বাংলার কিংবদন্তি এক মহীয়সী নারী বেগম খালেদা জিয়া। টিকটকে প্রেম, ৬ বছরের শিশুকে রেখে পালালো মা। ভুয়া কাগজপত্র দেখিয়ে গাড়ীর ব্যবসায়ের নামে হাতিয়ে নিয়েছে কোটি কোটি টাকা বেইস- টেকের মালিক নীলয়।

‘সড়ক জ্যাম জটমুক্ত হোক, জীবন হোক নিরাপদ’ শ্লোগানে উদযাপিত হলো জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস- ২০২৫।

২২ অক্টোবর, বুধবার, দেশব্যাপী উদযাপিত হলো জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস। এরই ধারাবাহিকতায় উত্তরা ১২ নম্বর সেক্টর কদম চত্বর (ময়লার মোড়) এলাকায় এই সচেতনতামূলক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে কাজী ড্রাইভিং ট্রেনিং স্কুল ও এম আর ড্রাইভিং ট্রেনিং সেন্টার।

এবারের জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবসের প্রতিপাদ্য ছিল—”সড়ক জ্যাম জটমুক্ত হোক, জীবন হোক নিরাপদ”।

বক্তারা নিরাপদ সড়কের গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, নিরাপদ সড়ক নিশ্চিত করা কেবল সরকারের একক দায়িত্ব নয়, বরং এটি চালক, যাত্রী ও পথচারী—সবার সম্মিলিত দায়িত্ব। প্রত্যেকের নিজ নিজ অবস্থান থেকে সচেতনতা ও দায়িত্বশীলতা দুর্ঘটনা অনেকাংশে হ্রাস করতে পারে।

কাজী ড্রাইভিং ট্রেনিং স্কুল-এর পক্ষ থেকে এ দিবসকে সামনে রেখে পাঁচটি সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যের কথা ঘোষণা করা হয়:

১. সড়ক জ্যাম ও জটমুক্ত রাখা: শহর ও গ্রামীণ উভয় সড়কেই শৃঙ্খলাবদ্ধ চলাচল নিশ্চিত করার উপর জোর দেওয়া।

২. চালকের ফিটনেস পরীক্ষা: প্রশিক্ষিত, স্বাস্থ্যবান ও মানসিকভাবে প্রস্তুত চালকরাই যেন যানবাহন পরিচালনা করেন, তা নিশ্চিত করা।

৩. যাত্রীদের সচেতনতা বৃদ্ধি: যাত্রীদের মাঝেও ট্রাফিক আইন ও নিয়ম মানার অভ্যাস গড়ে তোলার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরা।

৪. ঘুম চোখে গাড়ি না চালানো: ক্লান্ত বা ঘুম ঘুম চোখে গাড়ি চালানোর মারাত্মক ঝুঁকি সম্পর্কে সবাইকে সতর্ক করা।

৫. সড়ক নিরাপত্তা শিক্ষা বিস্তার: স্কুল, কলেজ ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানে ট্রাফিক সচেতনতা শিক্ষাকে বাধ্যতামূলক করার আহ্বান জানানো।

অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন কাজী ড্রাইভিং ট্রেনিং স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক কাজী মেহেদী হাসান, এম আর ড্রাইভিং ট্রেনিং সেন্টারের পরিচালক মোহাম্মদ রাজু আহমেদ।

এসময় উপস্থিত ছিলেন উত্তরা পশ্চিম ট্রাফিক ইন্সপেক্টর (টিআই) আব্দুর রহমান সহ এলাকার সতেচন নাগরিকবৃন্দ।

বক্তব্যের শেষে, আয়োজকরা সবাই মিলে একটি নিরাপদ বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন, যেখানে সড়ক হবে নিরাপদ, যাত্রা হবে নিশ্চিন্ত এবং প্রতিটি চালক হবেন দায়িত্বশীল নাগরিক।

অনুষ্ঠানে দুটি গুরুত্বপূর্ণ স্লোগানকে সামনে আনা হয়:”নিয়ম মেনে চলি, নিরাপদে বাড়ি ফিরি” সচেতন চালক, নিরাপদ সড়ক”

এই আয়োজনের মাধ্যমে সড়ক নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে সম্মিলিত প্রচেষ্টার বার্তা সমাজের সর্বস্তরে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।

Tag :
About Author Information

GOURANGA BOSE

জনপ্রিয় সংবাদ

মাগুরা ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে গোপন টেন্ডারে ৫০ লাখ টাকা আত্মসাৎ ।

‘সড়ক জ্যাম জটমুক্ত হোক, জীবন হোক নিরাপদ’ শ্লোগানে উদযাপিত হলো জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস- ২০২৫।

আপডেট সময় : ০৬:১৬:৩০ অপরাহ্ন, বুধবার, ২২ অক্টোবর ২০২৫

২২ অক্টোবর, বুধবার, দেশব্যাপী উদযাপিত হলো জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস। এরই ধারাবাহিকতায় উত্তরা ১২ নম্বর সেক্টর কদম চত্বর (ময়লার মোড়) এলাকায় এই সচেতনতামূলক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে কাজী ড্রাইভিং ট্রেনিং স্কুল ও এম আর ড্রাইভিং ট্রেনিং সেন্টার।

এবারের জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবসের প্রতিপাদ্য ছিল—”সড়ক জ্যাম জটমুক্ত হোক, জীবন হোক নিরাপদ”।

বক্তারা নিরাপদ সড়কের গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, নিরাপদ সড়ক নিশ্চিত করা কেবল সরকারের একক দায়িত্ব নয়, বরং এটি চালক, যাত্রী ও পথচারী—সবার সম্মিলিত দায়িত্ব। প্রত্যেকের নিজ নিজ অবস্থান থেকে সচেতনতা ও দায়িত্বশীলতা দুর্ঘটনা অনেকাংশে হ্রাস করতে পারে।

কাজী ড্রাইভিং ট্রেনিং স্কুল-এর পক্ষ থেকে এ দিবসকে সামনে রেখে পাঁচটি সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যের কথা ঘোষণা করা হয়:

১. সড়ক জ্যাম ও জটমুক্ত রাখা: শহর ও গ্রামীণ উভয় সড়কেই শৃঙ্খলাবদ্ধ চলাচল নিশ্চিত করার উপর জোর দেওয়া।

২. চালকের ফিটনেস পরীক্ষা: প্রশিক্ষিত, স্বাস্থ্যবান ও মানসিকভাবে প্রস্তুত চালকরাই যেন যানবাহন পরিচালনা করেন, তা নিশ্চিত করা।

৩. যাত্রীদের সচেতনতা বৃদ্ধি: যাত্রীদের মাঝেও ট্রাফিক আইন ও নিয়ম মানার অভ্যাস গড়ে তোলার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরা।

৪. ঘুম চোখে গাড়ি না চালানো: ক্লান্ত বা ঘুম ঘুম চোখে গাড়ি চালানোর মারাত্মক ঝুঁকি সম্পর্কে সবাইকে সতর্ক করা।

৫. সড়ক নিরাপত্তা শিক্ষা বিস্তার: স্কুল, কলেজ ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানে ট্রাফিক সচেতনতা শিক্ষাকে বাধ্যতামূলক করার আহ্বান জানানো।

অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন কাজী ড্রাইভিং ট্রেনিং স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক কাজী মেহেদী হাসান, এম আর ড্রাইভিং ট্রেনিং সেন্টারের পরিচালক মোহাম্মদ রাজু আহমেদ।

এসময় উপস্থিত ছিলেন উত্তরা পশ্চিম ট্রাফিক ইন্সপেক্টর (টিআই) আব্দুর রহমান সহ এলাকার সতেচন নাগরিকবৃন্দ।

বক্তব্যের শেষে, আয়োজকরা সবাই মিলে একটি নিরাপদ বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন, যেখানে সড়ক হবে নিরাপদ, যাত্রা হবে নিশ্চিন্ত এবং প্রতিটি চালক হবেন দায়িত্বশীল নাগরিক।

অনুষ্ঠানে দুটি গুরুত্বপূর্ণ স্লোগানকে সামনে আনা হয়:”নিয়ম মেনে চলি, নিরাপদে বাড়ি ফিরি” সচেতন চালক, নিরাপদ সড়ক”

এই আয়োজনের মাধ্যমে সড়ক নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে সম্মিলিত প্রচেষ্টার বার্তা সমাজের সর্বস্তরে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।