ঢাকা ০৬:১১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ:
মাগুরা ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে গোপন টেন্ডারে ৫০ লাখ টাকা আত্মসাৎ । পূর্ণ যৌবনা কুমার নদী এখন জৌলুস হারিয়ে মৃত প্রায় নদীতে রূপ নিয়েছে। মাদারীপুরে নবাগত পুলিশ সুপার ও সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত। প্রকাশ্য দিবালোকে খুলনা আদালত চত্বরে গুলি করে দুইজনকে হত্যা। মাদারীপুরের রাজৈরে ১০ম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের কর্মবিরতি পালন। মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলা বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের উদ্যোগে তিনবারের প্রধানমন্ত্রী আপোষহীন নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও মোনাজাত অনুষ্ঠিত। তিনবারের প্রধানমন্ত্রী গণতন্ত্রের মা দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় বাংলাদেশ পূজা উদযাপন ফ্রন্ট কেন্দ্রীয় কমিটির উদ্যোগে প্রার্থনা সভা অনুষ্ঠিত। বাংলার কিংবদন্তি এক মহীয়সী নারী বেগম খালেদা জিয়া। টিকটকে প্রেম, ৬ বছরের শিশুকে রেখে পালালো মা। ভুয়া কাগজপত্র দেখিয়ে গাড়ীর ব্যবসায়ের নামে হাতিয়ে নিয়েছে কোটি কোটি টাকা বেইস- টেকের মালিক নীলয়।

বিটিভিতে ফ্যাসিস্টদের রক্ষায় দুর্নীতিবাজ জিএম নুরুল আজম পবন! ক্ষোভে ফুঁসছে কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ।

  • সারাক্ষণ ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৮:১৪:১০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৫
  • ৮৭ জন সংবাদটি পড়েছেন

জুলাই গণঅভূত্থানের বছর পার হলেও বিটিভি ঢাকা কেন্দ্রের অনুষ্ঠান, বার্তা ও প্রকৌশল বিভাগ থেকে ফ্যাসিবাদের দোসরদের সরাতে কোনো উদ্যোগ নেয়নি জিএম নুরুল আজম পবন। উল্টো পিএম বিটে কর্মরত থাকা প্রযোজকদের শেল্টার দিয়ে বিভিন্ন ধরনের প্রোগ্রামে যুক্ত করে তাদের আর্থিক সুবিধা দিচ্ছেন তিনি।

শুধু তাই নয়, সরকারি চাকরির নিয়ম-নীতি তোয়াক্কা না করে রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে একই সঙ্গে নিজের দখলে রেখেছেন বিটিভি সদর দপ্তরের পরিচালক (বার্তা) পদও। এ বিষয়ে তথ্য মন্ত্রণালয় অবহিত থাকলেও অদৃশ্য কারণে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে না।

ঢাকা কেন্দ্রে কর্মরত ফ্যাসিবাদের দোসরদের সরাতে গত এক বছরেও মন্ত্রণালয়ে তালিকা প্রদান করেননি বরং তিনি তাদের রক্ষার জন্য ঢাল হিসেবে কাজ করছেন।

মূলত: গণঅভুত্থানের পর রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে বাংলাদেশ টেলিভিশন (বিটিভি) ঢাকা কেন্দ্রের জেনারেল ম্যানেজার (জিএম)-এর দায়িত্ব নেন নুরুল আজম পবন। সরাসরি রাজনৈতিক কোন পরিচয় না থাকলেও বিএনপি সরকারের আমলে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সংবাদ কাভারেজ করেছেন সেই পরিচয় ভাঙিয়ে অভুত্থানের পর বিএনপির লোক হিসেবে পরিচয় দিতে শুরু করেন তিনি। ফ্যাসিবাদের আমলেও নানা সুযোগ সুবিধা ভোগ করেছেন এই নুরুল আযম পবন।

ফ্যাসিবাদ আমলে বিটিভির দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র চট্টগ্রামে কাজ করেছেন দীর্ঘ ১৫ বছর। ফ্যাসিবাদ সরকারের আস্থাভাজন হিসেবে বিবেচিত হওয়ায় চট্টগ্রাম কেন্দ্রের জেনারেল ম্যানেজারেরও দায়িত্ব পান তিনি। সরকারের আস্থাভাজন ব্যক্তি ছাড়া জিএম পদে কোন কর্মকর্তাকে পদায়ন করা হয়না।

চট্টগ্রামে থেকেও ঢাকা কেন্দ্রের মতই সরকারি সব সুবিধা ভোগ করেছেন নুরুল আযম পবন। ফ্যাসিবাদ সরকারের মনোনীত ব্যক্তি হিসেবে সরকারি খরচে বেশ কয়েকবার বিদেশ ভ্রমণ করেছেন তিনি। চট্টগ্রাম কেন্দ্রে থেকে ঢাকায় সরকারি বাসা বরাদ্দ পেয়েছিলেন তিনি।

সুবিধাবাদী ও ধুর্ত ব্যক্তি নুরুল আযম পবন। আওয়ামী ফ্যাসিবাদের আমলে আওয়ামীলীগ নেতাদের তাবেদারি করে নিয়েছেন পদোন্নতি। জড়িয়েছেন চুক্তি ভিত্তিক নিয়োগ বাণিজ্য, বিটিভির টেন্ডার বাণিজ্য, অনুষ্ঠান বরাদ্দ এবং বিচারক নিয়োগের মতো কার্যক্রমেও। এর মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা হাতিয়েছেন সুবিধাবাদী নুরুল আযম পবন। ফ্যাসিবাদ আমলে বিটিভির দায়িত্বে থাকা মহাপরিচালকদের সাথে সখ্যতা গড়ে বিটিভির প্রকৌশল শাখার ক্রয়-বিক্রয় কার্যক্রমের সিন্ডিকেট গড়ে তোলার অন্যতম হোতাও তিনি।

নুরুল আজম পবনের সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ডে বিটিভির ভিতর এবং বাহিরে চলছে নানা আলোচনা সমালোচনা। দায়িত্ব পাবার ১ বছরের মধ্যেই বিটিভির দুর্নীতির রাজকন্যা খ্যাত মাফুজাকেও ছাড়িয়ে গেছেন তিনি।

বিটিভিতে এখনও সক্রিয় ফ্যাসিবাদের প্রযোজক সিন্ডিকেট

ঢাকা কেন্দ্রের সাবেক জিএম মোছা. মাহফুজা আক্তারের পছন্দের কর্মকর্তারা এখনও রয়েছেন বহাল তবিয়তে। অনুষ্ঠান, বার্তা ও প্রকৌশলসহ সব বিভাগেই ফ্যাসিবাদের মন্ত্রী হাসান মাহমুদ ও সাবেক জিএম এখনও সক্রিয়ভাবে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করছে। চিহ্নিত কয়েকজনের নাম দেয়া হলো। দ্রুত তাদেরকে ঢাকা কেন্দ্র থেকে সরানোর জোর দাবি রইল।

অনুষ্ঠান বিভাগে ফ্যাসিবাদের দোসর যারা:

মোহাম্মদ মনিরুল হাসান- কন্ট্রোলার/প্রোগ্রাম ম্যানেজার, আফরোজা সুলতানা- নির্বাহী প্রযোজক,মোঃ হাসান রিয়াদ, প্রযোজক (গ্রেড-১),আব্দুল্লাহ আল মামুন, প্রযোজক(গ্রেড-২) ( বাড়ি: নরসিংদী),ইয়াসির আরাফাত, প্রযোজক (গ্রেড-১),ইয়াসমিন আক্তার, সহযোগী প্রযোজক,সৈয়দা ফারহানা হাসান, প্রযোজক(গ্রেড-২), মো: তানভীর আহমেদ খান, সহযোগী প্রযোজক, মোঃ সাজু ইসলাম, প্রযোজনা সহযোগী/প্রযোজনা সহকারী,মো. হাফিজুর রহমান লিটন, ক্যাজুয়াল অনুষ্ঠান সহযোগী। ( সাবেক জিএমের ক্যাশিয়ার হিসেবে পরিচিত)

বার্তা বিভাগে ফ্যাসিবাদের দোসর ও তাদের পৃষ্ঠপোষক যারা:

মোঃ শামছুল আলম, নির্বাহী প্রযোজক (বার্তা),শামসুল সাবেক জিএম মাহফুজা আক্তার ও সাবেক মুখ্য বার্তা সম্পাদক মুন্সী ফরিদুজ্জামানের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠজন। বার্তা বিভাগে ফ্যাসিস্টদের পৃষ্ঠপোষক করেছে এই শামসুল। তার বিরুদ্ধে একাধিক নিউজ হলেও অদৃশ্য শক্তির বলে এখনও বহাল তবিয়তে আছেন তিনি।]

মোঃ আতাউর রহমান, নির্বাহী প্রযোজক (বার্তা) [ পিএম বিটে সংযুক্ত ছিল, নিউজে এখনও আওয়ামী ন্যারেটিভ তৈরিতে তৎপর],মোঃ আসিফুর রহমান, নির্বাহী প্রযোজক (বার্তা)[ পিএম বিটে কর্মরত ছিল, নিউজে এখনও আওয়ামী ন্যারেটিভ তৈরিতে তৎপর],মোঃ আবদুল্লাহ আল মামুন, প্রযোজক (বার্তা) গ্রেড-১

Tag :
About Author Information

GOURANGA BOSE

জনপ্রিয় সংবাদ

মাগুরা ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে গোপন টেন্ডারে ৫০ লাখ টাকা আত্মসাৎ ।

বিটিভিতে ফ্যাসিস্টদের রক্ষায় দুর্নীতিবাজ জিএম নুরুল আজম পবন! ক্ষোভে ফুঁসছে কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ।

আপডেট সময় : ০৮:১৪:১০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৫

জুলাই গণঅভূত্থানের বছর পার হলেও বিটিভি ঢাকা কেন্দ্রের অনুষ্ঠান, বার্তা ও প্রকৌশল বিভাগ থেকে ফ্যাসিবাদের দোসরদের সরাতে কোনো উদ্যোগ নেয়নি জিএম নুরুল আজম পবন। উল্টো পিএম বিটে কর্মরত থাকা প্রযোজকদের শেল্টার দিয়ে বিভিন্ন ধরনের প্রোগ্রামে যুক্ত করে তাদের আর্থিক সুবিধা দিচ্ছেন তিনি।

শুধু তাই নয়, সরকারি চাকরির নিয়ম-নীতি তোয়াক্কা না করে রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে একই সঙ্গে নিজের দখলে রেখেছেন বিটিভি সদর দপ্তরের পরিচালক (বার্তা) পদও। এ বিষয়ে তথ্য মন্ত্রণালয় অবহিত থাকলেও অদৃশ্য কারণে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে না।

ঢাকা কেন্দ্রে কর্মরত ফ্যাসিবাদের দোসরদের সরাতে গত এক বছরেও মন্ত্রণালয়ে তালিকা প্রদান করেননি বরং তিনি তাদের রক্ষার জন্য ঢাল হিসেবে কাজ করছেন।

মূলত: গণঅভুত্থানের পর রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে বাংলাদেশ টেলিভিশন (বিটিভি) ঢাকা কেন্দ্রের জেনারেল ম্যানেজার (জিএম)-এর দায়িত্ব নেন নুরুল আজম পবন। সরাসরি রাজনৈতিক কোন পরিচয় না থাকলেও বিএনপি সরকারের আমলে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সংবাদ কাভারেজ করেছেন সেই পরিচয় ভাঙিয়ে অভুত্থানের পর বিএনপির লোক হিসেবে পরিচয় দিতে শুরু করেন তিনি। ফ্যাসিবাদের আমলেও নানা সুযোগ সুবিধা ভোগ করেছেন এই নুরুল আযম পবন।

ফ্যাসিবাদ আমলে বিটিভির দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র চট্টগ্রামে কাজ করেছেন দীর্ঘ ১৫ বছর। ফ্যাসিবাদ সরকারের আস্থাভাজন হিসেবে বিবেচিত হওয়ায় চট্টগ্রাম কেন্দ্রের জেনারেল ম্যানেজারেরও দায়িত্ব পান তিনি। সরকারের আস্থাভাজন ব্যক্তি ছাড়া জিএম পদে কোন কর্মকর্তাকে পদায়ন করা হয়না।

চট্টগ্রামে থেকেও ঢাকা কেন্দ্রের মতই সরকারি সব সুবিধা ভোগ করেছেন নুরুল আযম পবন। ফ্যাসিবাদ সরকারের মনোনীত ব্যক্তি হিসেবে সরকারি খরচে বেশ কয়েকবার বিদেশ ভ্রমণ করেছেন তিনি। চট্টগ্রাম কেন্দ্রে থেকে ঢাকায় সরকারি বাসা বরাদ্দ পেয়েছিলেন তিনি।

সুবিধাবাদী ও ধুর্ত ব্যক্তি নুরুল আযম পবন। আওয়ামী ফ্যাসিবাদের আমলে আওয়ামীলীগ নেতাদের তাবেদারি করে নিয়েছেন পদোন্নতি। জড়িয়েছেন চুক্তি ভিত্তিক নিয়োগ বাণিজ্য, বিটিভির টেন্ডার বাণিজ্য, অনুষ্ঠান বরাদ্দ এবং বিচারক নিয়োগের মতো কার্যক্রমেও। এর মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা হাতিয়েছেন সুবিধাবাদী নুরুল আযম পবন। ফ্যাসিবাদ আমলে বিটিভির দায়িত্বে থাকা মহাপরিচালকদের সাথে সখ্যতা গড়ে বিটিভির প্রকৌশল শাখার ক্রয়-বিক্রয় কার্যক্রমের সিন্ডিকেট গড়ে তোলার অন্যতম হোতাও তিনি।

নুরুল আজম পবনের সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ডে বিটিভির ভিতর এবং বাহিরে চলছে নানা আলোচনা সমালোচনা। দায়িত্ব পাবার ১ বছরের মধ্যেই বিটিভির দুর্নীতির রাজকন্যা খ্যাত মাফুজাকেও ছাড়িয়ে গেছেন তিনি।

বিটিভিতে এখনও সক্রিয় ফ্যাসিবাদের প্রযোজক সিন্ডিকেট

ঢাকা কেন্দ্রের সাবেক জিএম মোছা. মাহফুজা আক্তারের পছন্দের কর্মকর্তারা এখনও রয়েছেন বহাল তবিয়তে। অনুষ্ঠান, বার্তা ও প্রকৌশলসহ সব বিভাগেই ফ্যাসিবাদের মন্ত্রী হাসান মাহমুদ ও সাবেক জিএম এখনও সক্রিয়ভাবে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করছে। চিহ্নিত কয়েকজনের নাম দেয়া হলো। দ্রুত তাদেরকে ঢাকা কেন্দ্র থেকে সরানোর জোর দাবি রইল।

অনুষ্ঠান বিভাগে ফ্যাসিবাদের দোসর যারা:

মোহাম্মদ মনিরুল হাসান- কন্ট্রোলার/প্রোগ্রাম ম্যানেজার, আফরোজা সুলতানা- নির্বাহী প্রযোজক,মোঃ হাসান রিয়াদ, প্রযোজক (গ্রেড-১),আব্দুল্লাহ আল মামুন, প্রযোজক(গ্রেড-২) ( বাড়ি: নরসিংদী),ইয়াসির আরাফাত, প্রযোজক (গ্রেড-১),ইয়াসমিন আক্তার, সহযোগী প্রযোজক,সৈয়দা ফারহানা হাসান, প্রযোজক(গ্রেড-২), মো: তানভীর আহমেদ খান, সহযোগী প্রযোজক, মোঃ সাজু ইসলাম, প্রযোজনা সহযোগী/প্রযোজনা সহকারী,মো. হাফিজুর রহমান লিটন, ক্যাজুয়াল অনুষ্ঠান সহযোগী। ( সাবেক জিএমের ক্যাশিয়ার হিসেবে পরিচিত)

বার্তা বিভাগে ফ্যাসিবাদের দোসর ও তাদের পৃষ্ঠপোষক যারা:

মোঃ শামছুল আলম, নির্বাহী প্রযোজক (বার্তা),শামসুল সাবেক জিএম মাহফুজা আক্তার ও সাবেক মুখ্য বার্তা সম্পাদক মুন্সী ফরিদুজ্জামানের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠজন। বার্তা বিভাগে ফ্যাসিস্টদের পৃষ্ঠপোষক করেছে এই শামসুল। তার বিরুদ্ধে একাধিক নিউজ হলেও অদৃশ্য শক্তির বলে এখনও বহাল তবিয়তে আছেন তিনি।]

মোঃ আতাউর রহমান, নির্বাহী প্রযোজক (বার্তা) [ পিএম বিটে সংযুক্ত ছিল, নিউজে এখনও আওয়ামী ন্যারেটিভ তৈরিতে তৎপর],মোঃ আসিফুর রহমান, নির্বাহী প্রযোজক (বার্তা)[ পিএম বিটে কর্মরত ছিল, নিউজে এখনও আওয়ামী ন্যারেটিভ তৈরিতে তৎপর],মোঃ আবদুল্লাহ আল মামুন, প্রযোজক (বার্তা) গ্রেড-১