এটা আর কোনো “দুঃখজনক ঘটনা” না—এটা বর্বরতা, পৈশাচিকতা আর মানবতার চরম লজ্জা!
জয়পুরহাটের আক্কেলপুর উপজেলার তিলকপুর গিলাকুড়ি গ্রামে সৎমা জাহানারা বেগম (৩২) যে কাজটা করেছে—এটা কোনো মানুষের কাজ না, এটা যেন এক হিংস্র জানোয়ারের রূপ!
৪ বছরের নিষ্পাপ নাঈমকে মাথায় কুপ দাগ, বুক-কপালে আঘাত করে বাথরুমে ফেলে রাখা—এটা “নির্যাতন” না, এটা ঠান্ডা মাথায় শিশু হত্যা! এ ধরনের অপরাধীর এক বিন্দু সহানুভূতিরও কোনো প্রয়োজন নেই।
এরপর নির্লজ্জের মতো আবার বলছে—“কীভাবে মারা গেছে জানি না।”
মুখে এমন মিথ্যার বিষ ঢেলে এই মহিলা আরও বড় অপরাধ করেছে! নারী নিজের সৎছেলেকেও নিস্তার দেয় না, তার মানবিকতার স্থানে কী আছে?—পশুত্বও লজ্জা পাবে।
প্রতিবেশীরা তাকে ধরে পিটিয়ে পুলিশে দিয়েছে—ভালোই করেছে। এমন নৃশংস অপরাধী সমাজে ঘুরে বেড়ানোর যোগ্যই না। এখন দরকার কঠোরতম আইনি শাস্তি—যাতে ভবিষ্যতে আর কোনো নাঈমের জীবন এভাবে নিভে না যায়।
শিশুকে হত্যা করার মতো জঘন্য কাজ যারা করে—তাদের জন্য সমাজে জায়গা থাকা মানেই আরও অপরাধ বাড়ার সুযোগ তৈরি করা।
এবার বিচার চাই—দ্রুত, নির্মম অপরাধের বিরুদ্ধে নির্দয় আইনগত ব্যবস্থা।
সারাক্ষণ ডেস্ক 












